Category – Biography
ভারতবর্ষের ক্রিকেট টিমের অন্যতম সেরা একজন খেলোয়াড় হলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। আমরা সকলেই তার নাম শুনেছি এবং তাকে ক্রিকেট খেলতেও দেখেছি। তার পুরো নামের থেকে সকলেই প্রায় ধোনি, মাহি, এমএসডি (MSD), ক্যাপ্টেন কুল ইত্যাদি নামেই তাঁকে বেশি চেনে।
ভারত তথা গোটা বিশ্বে ধোনির (Dhoni) ক্রিকেট প্রতিভার কথা প্রচলিত রয়েছে। ঝাড়খণ্ডের একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছোট্ট ছেলেটি ভারতের ক্রিকেটার হিসাবে নিজের পরিচয় বানাবে তা কেউ ভাবতেও পারেনি। আজ পুরো ভারতবর্ষ তাঁর জন্য গর্ব করে। তিনি ভারতীয় ক্রিকেট টিমকে এক নতুন দিশা দেন।
তাই আজকে আমরা ধোনির ক্রিকেটার হয়ে ওঠার এবং তার সফলতার কথা আলোচনা করবো। তাহলে শুরু করা যাক আজকের আলোচনা।
Table of Contents
মহেন্দ্র সিং ধোনির জন্মগ্রহণ ও তাঁর পরিবার
মহেন্দ্র সিং ধোনি 1981 সালে 7ই জুলাই, ঝাড়খণ্ডের রাঁচি শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতার নাম দেবকী সিং এবং পিতার নাম পান সিং। তার পিতা ঝাড়খণ্ডের একটি স্টিল তৈরির কোম্পানিতে জুনিয়ার ম্যানেজার হিসাবে কাজ করতেন। ধোনির বড় দাদা এবং দিদি রয়েছে। তাদের পরিবার মোট সদস্য 5 জন। তার পিতা চাকরি সূত্রে পরিবার নিয়ে ঝাড়খণ্ড চলে আসেন এবং সেখানেই ধোনির জন্ম ও বড় হওয়া। মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি সাধারণ ছেলে ছিলেন ধোনি।
মহেন্দ্র সিং ধোনির শিক্ষাজীবন
মহেন্দ্র সিং ধোনি ঝাড়খণ্ডের রাঁচির একটি স্কুল জওহর বিদ্যা মন্দিরে তাঁর পড়াশোনা শুরু করেন। এই স্কুলেই তিনি উচ্চ মাধ্যমিক অবধি পড়ে ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি খেলায় অংশগ্রহণ করতেন। তিনি গ্র্যাজুয়েশনের জন্য কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন কিন্তু ক্রিকেট খেলার জন্য তিনি কলেজ ছেড়ে দেন। তিনি উচ্চমাধ্যমিক অর্থাৎ দ্বাদশ শ্রেণি অবধি পড়াশোনা করেছেন।
মহেন্দ্র সিং ধোনির ক্রিকেট খেলায় আসা
মহেন্দ্র সিং ধোনির ছোটবেলায় ক্রিকেট খেলার থেকে বেশি ফুটবল খেলায় আগ্রহ ছিল। তিনি ফুটবল, ব্যাডমিন্টন ও ক্রিকেটের মত একাধিক খেলায় পারদর্শী ছিলেন। তিনি ছোটবেলায় স্কুলের ফুটবল টিমে গোলরক্ষক বা গোলকিপার (Goalkeeper) হিসাবে খেলতেন। স্কুলের এক শিক্ষক তাকে স্কুলের ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণ করতে বলেন; তিনি শিক্ষককে না করতে পারেননি। এরপর তিনি স্কুলের ক্রিকেট টিমে উইকেট কিপার (Wicket-keeper) হিসাবে খেলা শুরু করেন। ক্রিকেট খেলার প্রতি তার ধীরে ধীরে ভালোবাসা সৃষ্টি হয়।
তার খেলা দেখে স্কুলের কোচ তাঁকে একটি স্থানীয় ক্রিকেট টিমে খেলার সুযোগ করিয়ে দেন। স্কুলের বাইরে তার প্রথম ম্যাচ উইকেটকিপার হিসাবে, সেই ম্যাচে তাঁর উইকেট কিপিং দেখে সবাই অবাক হয়ে যান। এরপর তিনি কমান্ডো ক্রিকেট ক্লাবে উইকেট কিপার হিসাবে যুক্ত হন। 1995-1998 সাল তিনি কমান্ডো ক্রিকেট দলের উইকেট কিপার হিসাবেই খেলতেন এবং তার পারফরমেন্স সবার মন জয় করেছিল। ধোনির দুর্দান্ত প্রদর্শন কমান্ডো ক্লাবকে 1997-1998 সালে আন্ডার-16 চ্যাম্পিয়নশিপে ‘ভিনু মানকার ট্রফি’ জিতিয়ে ছিলেন। মাধ্যমিক অর্থাৎ 10 শ্রেণির পর তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি ক্রিকেটে কেরিয়ার গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। এইভাবে শুরু হয় তার ক্রিকেট সাধনা।
মহেন্দ্র সিং ধোনি ক্রিকেটার রূপে প্রতিষ্ঠা হওয়া
1998 সালে সেন্ট্রাল কোল ফিল্ডস লিমিটেড (CCL) খেলার জন্য ধোনি সিলেক্ট হন এবং ক্রিকেটার হিসাবে তার কেরিয়ার জীবন শুরু হয়। বিহারের ক্রিকেট দলের অ্যাসোসিয়েশান প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট দেবাল শাহ তাঁর খেলা দেখে প্রভাবিত হয়ে, বিহার দলে খেলার সুযোগ করে দিয়েছিলেন।
1999-2000 সালে রঞ্জি ট্রফিতে ধোনি বিহার ক্রিকেট দলের পক্ষ থেকে তার প্রথম ম্যাচ খেলেন, তখন তার বয়স ছিল মাত্র 18 বছর। প্রথম ম্যাচে আসাম ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তিনি 68 রান করেন এবং সেটি অপরাজিত ইনিংস ছিল অর্থাৎ তিনি আউট হননি। সেই সময়ে তিনি মাত্র 5টি ম্যাচ খেলেন এবং মোট 283 রান করেন। 2000-2001 সালে বেঙ্গল ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তিনি প্রথম ক্রিকেট সেঞ্চুরি অর্থাৎ 100 রান বা তার বেশি করেন। খেলায় তো হার জিত রয়েছেই, সেরকমই ধোনির এরপরের কিছু ম্যাচ ভালো খেলতে পারেননি।
মহেন্দ্র সিং ধোনির কর্মজীবন
কয়েকটি ম্যাচ ভালো না খেলায় এবং পরিবারের আর্থিক সংকটের জন্য তিনি স্পোর্টস কোটায় রেলে চাকরির জন্য আবেদন করেন এবং সেই চাকরি তিনি পেয়েও যান। কিন্তু তিনি খেলা ছেড়ে চাকরিজীবনে যেতে চাননি। তবে তার বারার এবং পরিবারের চাপে তিনি রেলের চাকরিটি গ্রহণ করেন। খড়গপুর স্টেশনে টিকিট পরীক্ষক অর্থাৎ টিটি (TT) হিসাবে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। তাকে ঝাড়খণ্ড ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরে এসে থাকতে হয়েছিল। কিন্তু তার সেখানে একদমই ভালো লাগছিলো না তার মন পরে ছিল ক্রিকেট খেলায়। 2001-2003 সাল অবধি সাউথ ইস্টার্ন রেলওয়ের কর্মচারী হিসাবে চাকরি করেন।
চাকরি করার সময়ই 2001 সালে ইস্ট জোনের জন্য ‘দিলিপ ট্রফি’ খেলার সুযোগ আসে। কিন্তু তিনি মেদিনীপুরে থাকায় বিহার অ্যাসোসিয়েশন এই তথ্য পৌঁছাতে দেরি করে ফেলে। যখন ধোনির কাছে খবর আসে তখন তার ইস্ট জোনের টিম আগরতলায় পৌঁছে গেছিল। এদিকে তার একবন্ধু কলকাতার বিমানবন্দরে প্লেনের টিকিটের ব্যবস্থা করে দেন এবং এয়ারপোর্ট পৌঁছে দেওয়ার জন্য তার বন্ধুরা একটি গাড়ি ভাড়া করেন। কিন্তু তার ভাগ্যে সেই ম্যাচ খেলা ছিল না, মাঝপথে গাড়ি খারাপ হয়ে যায় এবং তাঁর আর পোঁছানো হয় না। তারপর তিনি টানা দুবছর তাঁর চাকরি করেন।
শেষমেশ 2003 সালে টিটির চাকরি ছেড়ে বাড়ি চলে আসেন এবং ক্রিকেটই নিজের কেরিয়ার গড়ে তুলবেন বলে প্রতিজ্ঞা করেন। সরকারি চাকরি ছেড়ে দেওয়ায় তার বাবা অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন এবং দীর্ঘদিন তার সাথে কথা বলেননি।
তিনি চাকরি ছেড়ে না আসলে ভারতবাসী ধোনির মত সেরা ক্রিকেটারকে দেখতে পেত না।
মহেন্দ্র সিং ধোনির ভারতীয় দলে যুক্ত হওয়া
2003 সালে বাড়ি ফিরে এসে তিনি ক্রিকেট খেলায় ফিরে আসেন। রঞ্জি ট্রফি এবং দেওধর ট্রফি ম্যাচে তিনি ভালো খেলেন, প্রায় সব ম্যাচেই হাফ-সেঞ্চুরি করেন ধোনি। 2003-2004 সালে রঞ্জি ওডিআই ট্রফিতে আসামের বিপক্ষে প্রথম খেলায় ধোনি অপরাজিত 128 রান করেন। ইস্ট জোন ক্রিকেট দলের পক্ষ থেকে 4টি ম্যাচে মোট 244 রান করেন এবং টিমকে দেওধর ট্রফি জিতিয়ে দেন।
এরপর তাঁর সুযোগ আসে ভারতীয় দলের হয়ে খেলার। জিম্বাবোয়ে ও কেনিয়ার সফরের ভারতীয় দলের হয়ে খেলার সুযোগ হয়। হারারে স্পোর্টস ক্লাব মাঠে আয়োজিত জিম্বাবোয়ে ক্রিকেট দলের বিপক্ষে ধোনি তার সেরা সাফল্য হিসেবে 7টি ক্যাচ ও 4টি স্ট্যাম্পিং করেন। কেনিয়া, ভারত এবং পাকিস্তান তিনটি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় একটি ত্রি-দেশীয় টুর্ণামেন্ট; যেখানে ধোনি পাকিস্তানের বিপক্ষে 120 ও 119* দু’বার সেঞ্চুরি করেন।
মহেন্দ্র সিং ধোনি 7টি টুর্ণামেন্টের মধ্যে 6টি ইনিংসে মোট 362 রান করেন। ধোনির এই দুর্দান্ত পারফর্মেন্স ভারতীয় জাতীয় দলের তৎকালীন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী এবং নির্বাচকদের মনোযোগ ও দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এরপর থেকেই তিনি ভারতীয় দলের হয়ে খেলা শুরু করেন।
তিনি ভারতীয় দলের সাথে যুক্ত হয়ে ODI (One Day International) ম্যাচ খেলতেন। সেখানেও তিনি তাঁর খেলার দক্ষতা দেখিয়েছেন। 2009 সালে মাত্র 24টি ODI ম্যাচে খেলে মোট 1198 রান করে তাঁর সফলতম বছর পার করেন।
এরই পাশাপাশি টেস্ট ম্যাচও খেলেছেন ভারতের দলের হয়ে। ওয়ান-ডে (ODI) ক্রিকেটে ধোনির অসাধারণ খেলা দেখে, 2005 সালে ডিসেম্বর মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দলের উইকেট-রক্ষক হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ম্যাচ খেলেন।
2009 সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিনটি ম্যাচের সিরিজে ভারতীয় দল 2-0 ব্যবধানে সিরিজ জিতেছিলেন, ধোনি তিনটি ম্যাচের মধ্যে দুটিতে সেঞ্চুরি করেছিলেন। এই সিরিজ জিতে প্রথমবার ভারতীয় ক্রিকেট দল আইসিসি (ICC) ক্রিকেট রেটিংয়ে প্রথম স্থান দখল করে।
’ক্যাপ্টেন কুল’ হিসাবে মহেন্দ্র সিং ধোনি
2007 সালে তিনি ভারতীয় দলে ODI ও টেস্ট ম্যাচে নেতৃত্ব দেন অর্থাৎ ক্যাপ্টেন বা অধিনায়ক হয়ে ওঠেন। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় আইসিসি টয়েন্টি20 (T20) বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দেন, সেই T20 বিশ্বকাপে পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে হারিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট দল ট্রফি জিতেছিলেন।
তার নেতৃত্বে একের পর এক জয় লাভ করেছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। এরপর আসে ধোনির বিশ্বকাপ জয় করা।
ভারতীয় ক্যাপ্টেন হিসাবে ধোনি তার প্রথম বিশ্বকাপ জিতেছিলেন; 2011 সালে ভারত ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয় টিম ইন্ডিয়া (Team India)।
ভারতীয় ক্রিকেট দলের ইতিহাসে মহেন্দ্র সিং ধোনি (Mahendra Singh Dhoni) শ্রেষ্ঠতম ও জনপ্রিয় অধিনায়ক (Best Captain) হয়ে ওঠেন।
এছাড়াও তিনি Captain হয়ে IPL T20-তে 5 বার চেনাই সুপার কিংস দলকে জিতিয়েছেন।
ধোনিকে ‘ক্যাপ্টেন কুল’ উপাধি দেওয়া হয়েছে। কারণ তিনি শান্ত মাথায় ভারতীয় দলকে বেশির ভাগ ম্যাচ জিতিয়েছেন। তাঁকে ম্যাচে নেতৃত্ব দেওয়ার সময় কখন রেগে যেতে দেখা যায়নি, সবসময় ‘কুল (cool)’ অর্থাৎ শান্ত থাকতে দেখা গেছে।
তিনি ভারতীয় দলের এক অনত্যম সেরা ক্যাপ্টেন হিসাবে রয়েছে।
মহেন্দ্র সিং ধোনির ক্রিকেট থেকে অবসর
2014-2015 সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ধোনি তাঁর শেষ টেস্ট ম্যাচ খেলেন। 2014 সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা করেন।
2019 সালের বিশ্বকাপের পর থেকেই ধোনির অবসর নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছিল। অনেক ভাবনাচিন্তার পর 2020 সালে 15ই আগস্ট ধোনি সোশ্যাল মিডিয়ার তথা ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিওর মাধ্যমে ODI ও T20 বিশ্বকাপ থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা করেন।
আন্তর্জাতিক (International) ক্রিকেটে ধোনির সর্বশেষ ইনিংস হল 2019 সালের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংসটি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও, ধোনি কিন্তু ক্রিকেট থেকে সম্পূর্ণ অবসর নেননি। এই 2023 সালেও তিনি ক্যাপ্টেন হয়ে IPL T20-তে খেলেন এবং ফাইনালে উঠে ট্রফি চেন্নাই সুপার কিংসের নামে করিয়ে দেন।
শোনা গেছে তিনি IPL T20 থেকেও তিনি অবসর নিলেন এই বছরে। সেই হিসাবে এটিই ছিল তাঁর ক্রিকেট খেলার শেষ ম্যাচ এবং তাঁর নেতৃত্বে জয়ী ম্যাচ।
মহেন্দ্র সিং ধোনির স্বীকৃত পুরস্কার ও সম্মান
2007 সালে মহেন্দ্র সিং ধোনি ভারতের সর্বোচ্চ ক্রীড়া সম্মান ‘রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কার (Rajiv Gandhi Khel Ratna Award)’ পেয়েছেন।
2008-2009 সালে আইসিসি (ICC) একদিনের ক্রিকেটে (ODI) ভারতীয় হিসেবে প্রথম মহেন্দ্র সিং ধোনিই ‘বর্ষসেরা খেলোয়াড় (Best Player of the Year)’ পুরস্কার পান।
2009 সালে আইসিসি বিশ্বকাপ জয়ী প্রথম ভারতীয় অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি এবং খেলাধূলায় তাঁর অবদানের জন্য ধোনি ভারতের চতুর্থ-সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘পদ্মশ্রী (Padma Shri)’-তে ভূষিত হন।
2011 সালে ধোনি ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘পদ্মভূষণ (Padma Bhushan)’-এ ভূষিত হন।
ভারতীয় ক্রিকেট দলের উইকেট রক্ষক, ব্যাটসম্যান এবং সবচেয়ে সফল অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি এক এমন ব্যক্তি যাকে দেখে প্রচুর লোক অনুপ্রাণিত হয়। খেলোয়াড় হিসাবে তিনি তার জীবনে প্রায় সকল ভারতবাসীর ভালোবাসা পেয়েছেন এবং এখনো পাচ্ছেন।
আশা করি ধোনির জীবনের উপর লেখা আমাদের এই প্রবন্ধটি পড়ে তোমার ভালো লাগলো। ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করো। এরকম বিভিন্ন প্রবন্ধ পেতে যুক্ত থাকো আমাদের কেরিয়ার বন্ধুর ওয়েবসাইটে (CareerBondhu.com)।
পর্ব সমাপ্ত! আরো পড়ুন – নিরাজ চোপড়ার সফলতার গল্প | Neeraj Chopra
নিয়মিত আপডেট পাওয়ার জন্য ফলো করুন ↓
WhatsApp Channel | Telegram Channel | Facebook Page
কেরিয়ার ও ব্যবসা সম্পর্কিত কোনো প্রশ্ন থাকলে বা কি রকম ধরনের পোস্ট চাইছো, তা নীচের ছবিটায় ক্লিক করে জানাতে পারো↓
বিশেষ দ্রষ্টব্য
- এই নিবন্ধে ব্যবহৃত তথ্য ইন্টারনেট, সংবাদ পত্র, পত্রিকা, প্রকাশিত রিপোর্ট ইত্যাদি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। নিবন্ধে ব্যবহৃত বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোর্সের নাম ইত্যাদি শুধুমাত্র শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে। এই ব্যাপারে আরো জানার জন্য এই পাতাটি পড়ে নেবার অনুরোধ রইল → Disclaimer।
- নিবন্ধটি আমরা যথাসম্ভব ত্রুটি মুক্ত রাখার চেষ্টা করেছি, তথ্যে কোনরূপ ত্রুটি চিহ্নিত হলে তা অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি হিসাবে গণ্য হবে, চিহ্নিত ত্রুটি এই পাতা থেকে তা আমাদের জানানো যেতে পারে → Report an error।